আসসালামু আলাইকুম! প্রিয় পাঠক, আজ আমি এই আর্টিকেলে (What is ibs) আইবিএস কি? আই বি এস কেন হয়? কুরআনী চিকিৎসায় আইবিএস থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে লিখব। আশা করি আমার এই আর্টিকেলটি আপনাকে নতুন একটি দিশা প্রদান করবে।
মানবদেহের হাজারো প্রকার রোগ-ব্যাধির মধ্যে অত্যন্ত দুর্বিষহ ও বিরক্তিকর একটি রোগের নাম হচ্ছে আইবিএস। যার ফলে দেহের স্বাভাবিক ক্রিয়াপদ্ধতিতে প্রচন্ড রকম ব্যাঘাত ঘটে এবং জীবন হয়ে উঠে বিষাদময়। জীবন এতটাই বিষাদী হয়ে উঠে যে, ভুক্তভোগী জীবনের সমস্ত চাওয়া বাদ দিয়ে মহান স্রষ্টা আল্লাহর কাছে কেবলমাত্র একটি জিনিসই চায়, আর তা হচ্ছে সুস্হতা। আমি একজন আইবিএস রোগী ছিলাম। আইবিএসের তিক্ত অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে। আইবিস এর যন্ত্রণা কেমন তা আমি হাড়েহাড়ে টের পেয়েছি। খেয়ে শান্তি পেতাম না। ঘুমিয়ে শান্তি পেতাম না। বন্ধুদের আড্ডায় শান্তি পেতাম না। কোনো কাজে মনোযোগ দিতে পারতাম না। প্রতিদিন ক্লাসে যেতে পারতাম না। কোনো অনুষ্ঠানে যোগদান করতে ভয় পেতাম। লং জার্নি করার সাহস করতে পারতাম না। কোথাও বের হওয়ার আগে এমোডিস(মেট্রোনিডাজল)
ট্যাবলেট সেবন করে বের হতাম। কোথাও বেড়াতে গেলেও দ্রুত বাড়িতে ফিরে আসতাম (বারবার টয়লেটে যাওয়ার লজ্জায় ও খাবার দাবার আমার উপযোগী বা স্বাস্থ্যসম্মত না হওয়ায়)। নামাজ কালাম ইবাদাতে মজা পেতাম না। বিয়ে করতেও সাহস পেতাম না। মেজাজ সবসময় খিটখিটে এবং শরীর দুর্বল থাকতো। ডাক্তারের চেম্বার টু চেম্বার ছুটাছুটি করতাম। দীর্ঘ একবছর অসহ্য যন্ত্রণা ভোগান্তির পর আল্লাহর কালামের অসিলায় আমি আজ পরিপূর্ণ সুস্থ।
What is ibs? ibs meaning, আইবিএস কি? আইবিএস দ্বারা কী বুঝায়?
উঃ Irritable bowel syndrom (ইরেটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম) বিরক্তিকর পেটের সমস্যা। সংক্ষিপ্ত নাম—আই বি এস (ibs)। এটি আমাদের পরিপাক নালির একটি ক্রিয়ামূলক রোগ বা পরিপাকতন্ত্রের একটি কার্যগত সমস্যা। bowels বা অন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা দূর্বল হয়ে যাওয়া। আমি বিষয়টাকে সহজ ভাষায় ‘পেটের অসুখ’ বলে থাকি। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণও এই আইবিএস রোগকে সহজ বাংলায় দীর্ঘমেয়াদি আমাশয় বা বিরক্তিকর পেটের অসুখ বলে থাকেন। এই সমস্যা সাধারণত তরুণ বয়স থেকেই শুরু হয় আর পুরুষের তুলনায় নারীদের বেশি হয়। আইবিএস এর লক্ষণসমূহ চিনতে পারলে আপনি সহজেই বিষয়টি বুঝতে পারবেন।
ibs symptoms ‘আই বি এস’এর লক্ষণ:
বদহজম। অতিরিক্ত গ্যাস ও পেট ফাঁপা। পেট ব্যাথা। পেটে ভুটভাট শব্দ হওয়া। ঢেকুর আসা। বারবার মলত্যাগ করা। পায়খানা কখনো পাতলা কখনো কঠিন বা কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া। পায়খানার সাথে মিউকাস বা শ্লেষ্মা যাওয়া। পায়খানা ক্লিয়ার হতে সময় লাগা। পায়খানা করার পরেও কখনো পায়খানা আটকে আছে অনুভূতি লাগা। হঠাৎ পেট মোচড় বা কামড়ে ধরা এবং সঙ্গেসঙ্গে টয়লেটে যেতে বাধ্য হওয়া। মলত্যাগ করার পর কিছু সময় স্বস্তিবোধ হওয়া। খাবারের রুচি হ্রাস পাওয়া। প্রাসঙ্গিক উপসর্গঃ ডিপ্রেশন- দুশ্চিন্তা, মাথাব্যথা, অনিদ্রা বা ঘুম কম হওয়া, চুল পড়া, শুকিয়ে চিকন হয়ে যাওয়া, শরীর দুর্বল ও ওজন কমে যাওয়া, গায়ে জ্বরজ্বরভাব লাগা, এলার্জি ও সর্দি হওয়া, সেক্স পাওয়ার কমে যাওয়া, অমনোযোগী- উদাসীন ও ধীরেধীরে অকর্মণ্য হয়ে পড়া, কোমর ব্যথা হওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, দুঃস্বপ্ন দেখা, ইবাদাতে অনাগ্রহ সৃষ্টি হওয়া, নির্জনতা পছন্দ হওয়া, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার এবং শাকসবজি খেলে সমস্যা বৃদ্বি পাওয়া ইত্যাদি আই বি এস এর লক্ষণ। তবে ব্যক্তিভেদে লক্ষণমালা (ibs symptom) কিছু কমবেশি হতে পারে।
আইবিএস কয় প্রকার how many types ibs?
উঃ আইবিএস এর প্রকার রয়েছে। আইবিএস দুই প্রকার: (ক) আইবিএস ডি (IBS D) (খ) আইবিএস সি (IBS C) (গ) আই বি এস এম (IBS M)
(ibs-d) আইবিএস ডি কাকে বলে?
আই বি এস ডি বলা হয় পেট ব্যথার পাশাপাশি পাতলা পায়খানা হওয়া।
(ibs-c) আই বি এস সি কাকে বলে?
পেট ব্যথার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া।
(ibs-m) আইবিএস এম কি?
যাদের মধ্যে উপরোক্ত উভয় লক্ষণ পাওয়া যায় অর্থাৎ কখনো ডায়রিয়া কখনো কোষ্ঠকাঠিন্য তাদেরকে আইবিএস এম রোগী বলা হয়।
আই বি এস কেন হয়?
আই বি এস কেন হয় এখন পর্যন্ত এর সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি। আমাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে আই বি এস কেন হয় তাহলে এর উত্তরে আমি আমার গবেষণা ও অভিজ্ঞতা থেকে বলব—বদনজর (Evil Eye) বা জাদুটোনা (Black Magic) অথবা জীনের আছর (Genie Effects) বা প্রভাবের কারণ থেকে আই বি এস হয়। আপনি বিষয়টি হেসে উড়িয়ে দিতে পারেন। অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। তবে আমার কাছেও বিষয়টি প্রথমে অবিশ্বাস্য ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে আমার পরিপূর্ণ বিশ্বাস হয় যে বিষয়টি বদনজর (Evil Eye) বা কালো যাদু (Black Magic) অথবা জীনের আছর (Genie Effects) থেকে।
আই বি এস কি ভাল হয়?
একাধিক ডাক্তার ও মেডিসিন সেবনের পরেও যখন আইবিএস ভালো হয় না তখন স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে যে আই বি এস কি ভালো হয়? প্রশ্নটি যারা করেন তারা সাধারণত হতাশা থেকেই করেন। ‘আই বি এস ভালো হয়’ এ কথাটি আমি এখন পর্যন্ত কারো থেকে শুনি নি। তবে হ্যাঁ, আই বিএস নিয়ন্ত্রণে আনা যায় তা কিছু মানুষ থেকে শুনেছি। আমার সমীক্ষায় হোমিওপ্যাথি বা এলোপ্যাথি অথবা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে IBS রোগ শতভাগ ও স্হায়ীভাবে নিরাময় হয় না। একমাত্র কুরআনী চিকিৎসায় আইবিএস ভালো হয় সম্পূর্ণরূপে।
আই বি এস এর প্রাকৃতিক চিকিৎসা:
অনেকেই জানতে চেয়েছেন আই বি এস এর প্রাকৃতিক চিকিৎসা কি? অনেক চিকিৎসক অনেক কিছুই বলেন তবে আমার মতে আই বি এস এর প্রাকৃতিক চিকিৎসা হলো কুরআনী চিকিৎসা।
ibs treatment and ibs medication
আই বি এস এর ঔষধ ও চিকিৎসাঃ
আই বি এস এর নির্দিষ্ট কোনো ঔষধ নেই। আইবিএস রোগের ক্ষেত্রে একক কোনো মেডিসিন নেই। আই বি এস এর চিকিৎসা উপসর্গভিত্তিক। এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র উপসর্গের চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে ভালো রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।
আইবিএস কি সংক্রামক (Catching) বা বংশগত রোগ? উ. আইবিএস ঝুঁকিপূর্ণ কোনো রোগ নয় এমনকি সংক্রামক বা বংশগত রোগ নয়।
আই বি এস থেকে মুক্তির উপায় কি? ibs থেকে মুক্তির কি কোনো উপায় নেই? সারাজীবন কি এই গ্লানি-যন্ত্রণা ভোগ করেই যেতেই হবে?
উত্তরঃ আইবিএস থেকে মুক্তির উপায় অবশ্যই আছে। একমাত্র মৃত্যু রোগ ছাড়া আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেকটা রোগের সাথে তার মেডিসিন, ভেকসিন -প্রতিষেধকও দিয়েছেন। কিন্তু সব রোগের medicine, Vaccine মেডিকেল সাইন্স এখনো পর্যন্ত আবিষ্কার করতে পারে নি। এমনও কিছু রোগ রয়েছে চিকিৎসকগণ যা শনাক্তও করতে পারেন না। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের নিরলস চেষ্টা-সাধনা ও অগ্রগতির ফলে বিভিন্ন কঠিন ও জটিল রোগের ঔষধ উদ্ভাবন হচ্ছে। চিকিৎসক- গণ রোগ নির্ণয় করতে সক্ষম হচ্ছেন।
ইনশাআল্লাহ অদূর ভবিষ্যতে আইবিএস এর নির্দিষ্ট ঔষধ উদ্ভাবন হবে। তবে আমি আইবিএস থেকে মুক্তি পেয়েছি কুরআনিক চিকিৎসায়। আলহামদুলিল্লাহ আমি আজ পরিপূর্ণ সুস্থ।
ibs treatment, ibs Quranic treatment, how to treat ibs, how to cure ibs permanently আইবিএস এর কুরআনী চিকিৎসাঃ
আজ আমি আমার আইবিএস থেকে সুস্থ হওয়ার গল্প বলব। জানিনা বিশ্বাস হবে কিনা আপনাদের। তবে গল্পটা শতভাগ সত্য। “আমি যখন আইবিএস এ আক্রান্ত হয়ে চরম হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। ঘনঘন ডাক্তার পরিবর্তন করছিলাম। পরিবারের সবাই আমাকে নিয়ে তখন বিপাকে পড়ে গিয়েছিল। একদিন আমার আম্মু বলতেছে অনেকতো ডাক্তার দেখিয়েছ। এবার একটু হুজুর দেখাও। আমি বললাম এত এত ডাক্তার আর ওষধে কাজ হয়নি হুজুরের তেল আর পানি পড়া দিয়ে কি সুস্থ হয়ে যাবো! আম্মু বলতেছে যাও একিন করে। হয়তো আল্লাহ তায়ালা আরোগ্য দান করতে পারেন। আম্মুর কথামতো চলে গেলাম পার্শ্ববর্তী মহল্লার মসজিদের ইমাম সাহেবের কাছে। হুজুর রুহানি চিকিৎসা বা কুরানী চিকিৎসায় স্হানীয় মানুষের কাছে খুব গ্রহণীয় ব্যক্তি ছিলেন। হুজুরের কাছে যাওয়ার পর আমার রোগটির কথা বুঝিয়ে বললাম। সব শুনার পর উনি আমাকে আরো কিছু প্রশ্ন করলেন। তারপর বললেন, আসলে এসব সমস্যা উপরি ব্যধি। অধিকাংশ সময় বদনজর থেকে হয়। বদনজর মানে কুদৃষ্টি বা অশুভ দৃষ্টি। যে মানুষ, প্রাণী বা বস্তুর উপর বদনজর লাগে তার অপকার, অনিষ্ট ও অমঙ্গল হয়। বদনজর কোনো মানুষ থেকেও লাগতে পারে অথবা জ্বীন-ভূত থেকেও লাগতে পারে। কোনো মানুষের দেহের উপর বদনজর লাগলে সে ধীরে ধীরে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তার শারীরিক অবস্থার আর উন্নতি হয় না। সে সবসময় রোগা থাকে।
আবার কখনো জ্বীনের আসর থেকেও এমন রোগ হয়। দুষ্টু জীন যদি কোনো কারণে কারো পিছু লেগে যায় তাহলে সে সবসময় রোগা বানিয়ে রাখে।
কখনো জাদুটোনার কারণে এই রোগ হয় তুমি যাকে আইবিএস বলছো। তোমার কোনো শত্রু বা তোমার পরিবারের কোনো শত্রু ব্লাকম্যাজিক বা জাদুটোনা করে বা জাদু করা কোনো খাবার খাইয়ে তোমাকে অসুস্থ বানিয়ে রাখতে পারে।
যদি উপরোক্ত কারণসমূহের কারণে কারো কোনো রোগ হয়ে থাকে তাহলে ডাক্তারী পরীক্ষায় কোনো রোগ ধরা পড়বে না। মেডিসিন সেবন করেও পুরোপুরি সুস্থ হবে না। একটা রোগ ভালো হলে আরেকটা দেখা দিবে। সবসময় রোগ লেগেই থাকবে। এসব সমস্যা সম্পুর্ণ নির্মুল করতে হলে কুরআনি চিকিৎসা করাতে হবে। তাছাড়া কোনো কিছুর প্রভাব ছাড়া কেবল শারীরিক সমস্যাও যদি হয় তাহলেও কুর আনী চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হওয়া যায় ইনশাআল্লাহ।
বসে বসে এতক্ষণ উনার কথাগুলো শুনছিলাম। আমার মধ্যে তখন নতুন ভাবনা সঞ্চার হল। মনে মনে ভাবলাম হুজুর যা বললেন বিষয়টাতো সত্যিই এমন হতে পারে। জিজ্ঞেস করলাম, তাহলে আমার ক্ষেত্রে আপনি কোন ধরণের প্রবলেম মনে করছেন? ডাক্তার তো বলছে আই বি এস সমস্যা? তিনি বললেন আমার ধারণা মতে আপনার বদনজরের সমস্যা। বদ নজরের চিকিৎসা করলে ইনশাআল্লাহ আপনি অচিরেই সুস্থ হয়ে যাবেন। তারপরও যদি সুস্থ না হোন তাহলে জীনের আসর দূর করার চিকিৎসা করব। তারপরও সুস্থ না হলে Black Magic বা কালো যাদুর চিকিৎসা করব। ইনশা আল্লাহ এ তিন প্রকার চিকিৎসার মধ্যে যেকোনো একটিতে আপনার সমস্যার সমাধা ঘটে যাবে।
জিজ্ঞেস করলাম হুজুর আপনার চিকিৎসার মেথড কী? জবাবে বললেন, কুরআনের নির্দিষ্ট কিছু আয়াত, সূরা এবং হাদিস শরীফে বর্ণিত নির্দিষ্ট দোয়া বিশেষ কায়দায় পাঠ করে আপনার শরীরে ঝাড়ফুঁক করব। পান করার জন্যে পানি পড়া। গায়ে ব্যবহার করার জন্যে তৈল পড়া। গোসলের জন্যে বড়ই পাতা মিশ্রিত পড়া পানি। শ্রবণের জন্যে একটি অডিও রেকর্ড। আরো কিছু পরামর্শ ও আমল দেব। ইনশাআল্লাহ কিছুদিন এসব ফলো করলে আপনি আইবিএস থেকে মুক্তি পাবেন।
অবশেষে আমি চিকিৎসা শুরু করলাম। দুসপ্তাহ যাবত হুজুরের অধীনে থেকে Treatment নিলাম। হুজুরের টিপস ফলো করে চললাম। আলহামদুলিল্লাহ, দু সপ্তাহ পর থেকে আমি (ibs) বিরক্তিকর পেটের অসুখ থেকে মুক্তি পেলাম। আই বি এস খ্যাত বদনজর থেকে খালাসি পেলাম। আজও আমি সুস্থ। হুজুরের কাছ থেকে পুরোপুরি চিকিৎসাটা শিখে নিয়েছিলাম। আল্লাহর রহমতে হুজুরের শিখানো কুরআনী চিকিৎসা প্রয়োগ করে আরো দুজন আইবিএসকে সুস্থ করে তুলতেও সক্ষম হয়েছি। আপনারাও আল্লাহর কালামের উপর পূর্ণ আস্হা বিশ্বাস রেখে কুরআনী চিকিৎসক কোনো হুজুরের মাধ্যমে আইবিএসের চিকিৎসা করিয়ে দেখতে পারেন। ইনশাআল্লাহ সুফল পাবেন।
বিঃদ্রঃ এই আর্টিকলটিতে আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা আপনাদের কাছে শেয়ার করেছি। এখন বিশ্বাস করা বা না করা সম্পূর্ণ আপনাদের অধিকার। আপনাকে বিশ্বাস করতেই হবে বিষয়টি এমন না। তথ্য ভুল হলে বা একমত না হলে এড়িয়ে যাবেন দয়া করে।
জেনে নিন সর্বদা রোগ মুক্ত থাকার ২৫ টি উপায়
আশা করি আইবিএস কি What is ibs? আই বি এস কেন হয়, ibs treatment and ibs medication, ibs Quranic treatment, how to treat ibs, how to cure ibs permanently আইবিএস এর কুরআনী চিকিৎসা, কুরআনী চিকিৎসায় আইবিএস থেকে মুক্তির উপায় কি এতদ্বসংস্ক্রান্ত বিষয় বুঝতে পেরেছেন।
Tajul Islam misbah
Habiganj sylhet
For help 01819734831